ঢাকারবিবার , ২০শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আবহাওয়া
  3. আমাদের পরিবার
  4. আর্ন্তজাতিক
  5. ইসলামী জীবন
  6. এনায়েতপুর
  7. কক্সবাজার
  8. করোনা আপডেট
  9. খেলাধুলা
  10. চাকরি-বাকরি
  11. জাতীয়
  12. নাগরিক সংবাদ
  13. পাঁচমিশালি
  14. বরিশাল বিভাগ
  15. বাংলাদেশ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

নিহত জিসানের পরিবারের পাশে জাপান-বাংলাদেশ প্রিন্টিং এন্ড পেপারস লিঃ

যুগের কথা ডেস্ক
আগস্ট ৩০, ২০২৪ ১১:০০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

নিহত জিসানের পরিবারের পাশে জাপান-বাংলাদেশ প্রিন্টিং এন্ড পেপারস লিঃ

নারায়ণগঞ্জের রুপগঞ্জে কোটা আন্দোলন থেকে বাড়িতে ফেরার সময় হামলার শিকার হয়ে নিহত ছাত্র জিসানের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে জাপান-বাংলাদেশ প্রিন্টিং এন্ড পেপার লিঃ। শুক্রবার (৩০ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার মাসুমাবাদ এলাকায় নিহতের পরিবারের সাথে দেখা করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান সেলিম প্রধান। এসময় তার সাথে উপস্থিত ছিলেন সেলিম প্রধানের ব্যাবসায়িক বন্ধু কোরিয়ান নাগরিক কো ডাউন (জিনা)। এসময় তারা নিহত ছাত্র জিসানের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন। এর আগে জিনাহ ও সেলিম প্রধান জিসানের বাবার কাছে হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা শোনেন।
সহায়তা প্রদান শেষে জিনা ও সেলিম প্রধান সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন। সেলিম প্রধান বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার আমাকে বিনা অপরাধে চার বছর জেল খাটিয়েছে। আমাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়েছে। আমার পরিবার সেই সময়ে দুঃসহ জীবন পার করেছে। সেই সময়ের কথাগুলো মনে হলে এখনো আঁতকে উঠি। তাই আমি যেকোনো বিপদগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করি। গত দশ মাস ধরে আমি একটি যুদ্ধ শুরু করেছি। রুপগঞ্জকে সন্ত্রাস, ভূমিদস্যু ও মাদকমুক্ত করার যুদ্ধ। এই যুদ্ধে জয়ী হওয়া কষ্টকর, তবে নতুন বাংলাদেশে চাইলে সেটা সম্ভব। আমি সেই চেষ্টাটাই করছি। আমার এ চেষ্টায় সকল শ্রেণি-পেশার মানুষদের আমি পাশে চাই।

অপর এক বক্তব্যে সেলিম প্রধানের ব্যবসায়িক বন্ধু জিনা বলেন, ছাত্র আন্দোলনের সময় আমি ঢাকাতেই ছিলাম। আমি দেখেছি কিভাবে ছাত্রদের উপর গুলি চালানো হয়েছে। কতো ছাত্র-জনতা সেই সময় মারা গেছে। সেই সময়কার ঘটনাগুলো আমাকে অনেক মানসিক যন্ত্রণা দিয়েছে। আমি ভিনদেশী না হলে সেই আন্দোলনে অংশ নিতাম। আমার বন্ধু সেলিমের মাধ্যমে জানতে পারি রুপগঞ্জেও অনেকে মারা গেছেন এবং আহত হয়েছেন। তাই এখানে এসেছি। চেষ্টা করেছি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়াতে। আমার জায়গা থেকে আমি আরো চেষ্টা করবো। প্রয়োজনে আমি আমার দেশের সরকারের সাথে কথা বলবো। যারা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত হয়েছেন তাদের পরিবারকে কিছু একটা ব্যবস্থা করার জন্য কোরিয়ার সরকারের কাছে আবেদন জানাবো। আশা করি কিছু একটা ব্যবস্থা হবে।

এ সময় জিসানের বাবা আলমগীর মোল্লা বলেন, আমার ছেলে জিসান বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিয়মিত ছিলেন। দনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। আর ছাত্র আন্দোলনে যাওয়াকে কেন্দ্র করেই গত ৩০ জুলাই রাতে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা জিসানকে হত্যা করে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।